শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:০৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম
Logo রাজশাহীতে আবারও ভবন ধ্বসের বীজ বপন Logo সিন্ডিকেটের বেড়া জালে পবা সাব রেজিস্ট্রি অফিস Logo রাজশাহীতে আবাসন ব্যবসায়ী”র বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ব্যবসায়ীক ও যুবলীগ নেতা Logo বিডিক্লিন রাজশাহীর উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত Logo গোদাগাড়ী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ Logo সাংবাদিক মীর তোফায়েলের উপর হামলা, রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাবের নিন্দা Logo ১৩তম ডেপুটি জেলার এবং ৬১তম কারারক্ষি বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্স সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত Logo কেশরহাটে অনুমোদনহীন সমিতির উচ্চ সুদে সর্বশান্ত অনেক পরিবার Logo রাজশাহীর লক্ষীপুরে ওয়ানওয়ে খুলে দেওয়ার দাবিতে মানববন্ধন Logo তিন দিনের বাংলাদেশ সফরে ভারতীয় বিমানবাহিনীর প্রধান

আপনার শিশু কি নাক ডাকে? তার এই রোগটি থাকতে পারে

রিপোর্টার: / ২২৫ বার পড়া হয়েছে
আপডেট : শনিবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০২৩, ১১:২৯ পূর্বাহ্ন

ছোট্ট শিশু রাফসান, ঘুমের সময় নাক দিয়ে শব্দ হয়। এ ছাড়া প্রায়ই কানের সংক্রমণ ও গলাব্যথা লেগে থাকে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরীক্ষায় জানা গেল, ওর অ্যাডিনয়েডের সমস্যা আছে। অ্যাডিনয়েড একটি ছোট্ট গ্রন্থি, যা লসিকা কোষ দিয়ে তৈরি। আমাদের শ্বাসতন্ত্রের উপরিভাগের নাক ও গলার মাঝামাঝি এটি অবস্থিত। এর আরেক নাম ফ্যারিনজিয়াল টনসিল। এটি টনসিলের মতোই আমাদের শরীরের ইমিউনিটি সিস্টেমের একটি অংশ। মুখের ভেতর প্রবেশ করা জীবাণু থেকে প্রাথমিক প্রতিরক্ষা দেয় এটি। শিশুর পাঁচ থেকে সাত বছর বয়স পর্যন্ত অ্যাডিনয়েড বাড়তে থাকে। শিশুরা স্কুল জীবনে পৌঁছানোর পর এটি ছোট হতে শুরু করে এবং কৈশোরে একেবারেই ছোট হয়ে যায়।

আরও পড়ুন
শীতে নাক বন্ধের সমস্যায় করণীয়
শীতে নাক বন্ধের সমস্যায় করণীয়
কী হয়

সাধারণত ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া ইত্যাদি জীবাণু ও অ্যালার্জির কারণে অ্যাডিনয়েড অতিরিক্ত বড় হয়ে যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে শিশুর যে লক্ষণগুলো দেখা যায় তা হলো নাক বন্ধ থাকা, নাকে পানি পড়া, নাকডাকা, নাকের বদলে মুখ দিয়ে শ্বাস নেওয়া, শ্বাস–প্রশ্বাসে ব্যাঘাত এমনকি ঘুমের মধ্যে খানিকক্ষণের জন্য শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে যেতে পারে (অবসট্রাকটিভ স্লিপ এপনিয়া)। এ ছাড়া ঘনঘন কান পাকা বা কানের ইনফেকশন এবং সাইনোসাইটিসের সমস্যা হতে পারে।

চিকিৎসা

অল্প সমস্যায় লক্ষণ অনুযায়ী চিকিৎসা করলেই চলে। যেমন নাক বন্ধ থাকলে নাকের স্প্রে। কিছু ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিক লাগে। এ ছাড়া প্রচুর পানি ও পুষ্টিকর খাবার খেয়ে ইমিউনিটি ঠিক রাখতে হবে। বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী আ্যডেনয়েকটমি বা অস্ত্রোপচার করা লাগতে পারে।

সূত্র: প্রথম আলো


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
Design & Developed by : Ecare Solutions